আকস্টিôক হৃদরোগে আত্রক্রান্স্ন হয়ে ২৩ মার্চ প্রয়াত হয়েছেন শক্তিমান কথাশিল্কপ্পী শহীদুল জহির। পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্পণালয়ের ভারপ্রাপ্টস্ন সচিব ছিলেন তিনি। কিন্তু যত বড় সরকারি কর্মকর্তা ছিলেন তিনি, তার চেয়ে অনেক বড় ছিল তার শিল্কপ্পীসত্তা। অত্যন্স্ন নিরীক্ষাপ্রবণ উচ্চমানের কথাকার শহীদুল জহির তার নিভৃতচারী স্ট্বভাবের কারণে হোক আর প্রচারবিমুখ থাকার কারণেই হোক কাজের তুলনায় সাধারণ পাঠকমহলে কম পরিচিত ছিলেন। কিন্তু সিরিয়াস পাঠকরা অত্যন্স্ন অনুরাগী ছিলেন তার লেখার। অপেক্ষকৃত তরুণ লেখক রেজাউল করিম নিভৃতচারী এ লেখকের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ ছিলেন। আড্ডাও দিতেন। এটিই রেজাউল করিমের সঙ্গে শহীদুল জহিরের শেষ আড্ডা। এই আড্ডায় শহীদুল জহির তার উপন্যাস (জীবন ও রাজনৈতিক বাস্টস্নবতা ১৯৮৮, সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল ১৯৯৫, মুখের দিকে দেখি ২০০৬) নিয়ে কথা বলেছেন। প্রথম এবং শেষবারের মতো তার নিজস্ট্ব পঠনরুচি নিয়েও কথা বলেছেন। কথা বলেছেন তার উত্তর প্রজন্মের লেখকদের লেখা নিয়ে। রেজাউল করিমের সঙ্গে এ আলাপচারিতার এই নির্বাচিত অংশটুকু থেকে তার সাহিত্য প্রসঙ্গে কিছুটা ধারণা পেতে পারেন পাঠক
রেজাউল করিমঃ আপনার উপন্যাস 'সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল'তে যে আকালুকে পাই, 'কাঠুরে ও দাঁড়কাক' গল্কেপ্পও কিন্তু তাকেই দেখি?
শহীদুল জহিরঃ হ্যাঁ, একই। কারণ আপনি যখন ছবি দেখতে যান তখন একই লোক বিভিল্পম্ন চরিত্রে অভিনয় করে। যেমন ফেরদৌস ও রিয়াজ একই লোক বিভিল্পম্ন চরিত্রে অভিনয় করে। আপনি তাকে ওই বিভিল্পম্ন চরিত্রেই গ্রহণ করেন।
রে· ক·ঃ এ দুটি কি মেলাবেন?
শ· জঃ না মেলাব না। কিন্তু যাদের জন্য তাদের উপস্টÿাপন করেন আপনারা তারা নিজের বুদিব্দ প্রয়োগ করে ঠিকমতোই গ্রহণ করেন। তো এটা দুই আকার হতো পারে, কিন্তু ভাব এক, এটা পাঠক বুঝতে পারেন।তারপরও কোনো নাম দেখলে পরে আমি তালিকা রাখি। আমি নাম নির্ণয় করতে পারি না। এজন্য অনেক সময় পত্রিকায় নাম দেখলে আমার পছন্দ হলে পরে নলেজে রাখি। যেমন কিছু মহিলার নাম আমি পত্রিকা থেকে পেয়েছি। নিমফল দাসী নামটি পত্রিকা থেকে পাওয়া। খইমনও পত্রিকা থেকে পাওয়া।
রে· ক·ঃ এ নামগুলো গ্রাম-গঞ্জের কমন নাম?
শ· জঃ খইমন আমার 'মুখের দিকে দেখি' উপন্যাসের একটি চরিত্রের নাম। এটা যশোর অঞ্চলের কোনো এক মহিলার নাম পত্রিকায় এসেছিল। খইমন আমার কাছে খুবই ভালো লাগছে। এত চমৎকার নাম।
রে· ক·ঃ আপনি সিরাজগঞ্জের পটভূমিতে কিছু গল্কপ্প লিখেছেন।
শ· জঃ সিরাজগঞ্জে আমি থাকিনি। সিরাজগঞ্জ আমার দেশের বাড়ি। গ্রামের বাড়ি সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জে।
রে· ক·ঃ 'সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল' ১৫৮ পৃষ্ঠা একটানে লেখা, কোনো পর্ব নেই, যদিও প্যারা আছে? আপনি কোনো উপন্যাসেই পর্ব ভাগ করেননি বা পর্বের টাইটেল দেননি।
শ· জঃ 'সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল' আমি প্রথমে টাইটেল দিয়ে লিখছিলাম। লেখার কারণ ছিল আমি নিজেই ধরতে পারছিলাম না কোথায় কী লিখছি। যেমন রাস্টস্না নিয়ে একটা গল্কপ্প আছে। রাস্টস্নাটা তিন, চার, পাঁচ জায়গায় ফিরে ফিরে আসে। তো আমি তার সহৃত্রটা রাখার জন্য উপন্যাসের খwৈংশের হেডিং দিয়েছিলাম। যাতে আমি দ্রুত ধরতে পারি যে, কয় জায়গায় আছে এটা। একটা শিরোনাম ছিল রায়গঞ্জ থেকে আসা রাস্টস্না- এ শিরোনাম পাঁচ জায়গায় ছিল। এ রকম দুলালি নিয়ে পাঁচটা শিরোনাম ছিল। এভাবে অনেকগুলো শিরোনাম ছিল এবং ঘুরে-ফিরেই শিরোনামগুলো আসছে। তো আমি এটা ব্যবহার করতে চেয়েছিলাম। পরে আমার এই লেখাটা আমি একজনকে দিয়েছিলাম একটা সাহিত্য সাময়িকীতে।
রে· ক·ঃ জেমস জয়েসের একটা উপন্যাস আছে, যা দুর্বোধ্য। তো জয়েসও অনেকটা আপনার মতো বলেছিলেন, পাঠকও একটু কষ্দ্ব করুক।
শ· জঃ ওটা হচ্ছে ইউলিসিস, সল্ফ্ভবত আমি সিওর না।
রে· ক·ঃ না ইউলিসিসের পরেরটা, নামটা ভুলে গেলাম।শ· জঃ হ্যাঁ, ইউলিসিসের পরেরটা, ওটা ইউলিসিসের চেয়েও কঠিন।
রে· ক·ঃ 'সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল' একটা সফল জাদুবাস্টস্নব উপন্যাস। কিন্তু 'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্টস্নবতা'কে জাদুবাস্টস্নব উপন্যাস বলা যায় না। এখানে জীবনের বাস্টস্নবতা আসলে বাস্টস্নবতাই।শ· জঃ এজন্যই উপন্যাসের নাম 'জীবন ও রাজনৈতিক বাস্টস্নবতা'। আমার ভয় ছিল পাঠক এটা বুঝবে কি বুঝবে না। এটা অনেক সময় লেখক হিসেবে আমার ভয় থাকে।
রে· ক·ঃ কিন্তু 'সে রাতে পহৃর্ণিমা ছিল'-এ অনেক অলৌকিক ঘটনা আছে, যেমন চন্দ্রভানের উলঙ্গ হয়ে নিশি রাতে গোসল করা ইত্যাদি।
শ· জঃ হ্যাঁ, সেটা ঠিক আছে। কিন্তু আমিও সেটা মনে করি, জাদুবাস্টস্নবতা কিন্তু রূপকথা না। এটার পার্থক্য আছে। তো এটা হচ্ছে অতিবাস্টস্নব। যেমন- আপনি যদি চুলার ভেতর থেকে কৈ মাছ ধরে খান এবং এটা লেখেন। এটা আমরা করি না। কিন্তু এটা ঘটতে পারে। বন্যার পানি যদি আমার চুলার ভেতর ঢোকে তো কৈ মাছ আমি চুলার ভেতর থেকে ধরতেই পারি। সেটা সল্ফ্ভব। তো চন্দ্রভানের যে ব্যাপারটা, এটা কিন্তু রোগ আছে। স্ট্নিপ ওয়ার্কিং- একটা রোগ। এটা একটা মানসিক রোগ। এটা সংশোধনযোগ্য।
রে· ক·ঃ আপনার সর্বশেষ উপন্যাস 'মুখের দিকে দেখি' এখানে দরিদ্র মায়ের আদরের ছেলে চান মিয়ার কি শিক্ষিকার প্রতি প্রেম ছিল?
শ· জঃ এটা বালকের প্রেম যেমন হয় আরকি। যেটাকে আমরা প্রেম মনে করি, এটা সে রকম না। তবে এটা অবশ্যই প্রেম। বালক বয়সে শিক্ষার প্রতি যখন ভালোবাসা থাকে, সেটাও ভালোবাসা অবশ্যই।
রে· ক·ঃ এ উপন্যাস যখন পত্রিকায় পড়ি আমার অপহৃর্ণ মনে হয়েছে।
শ· জঃ বইয়ে অনেক বেশি। পত্রিকায় অনেক কম ছাপা হয়েছে।
রে· ক·ঃ আপনার এ উপন্যাসের ভাষা কিন্তু আগের দুটি উপন্যাসের চেয়ে একটু সরল।
শ· জ·ঃ হ্যাঁ, একটু সহজ। কারণ এখানে সংলাপ ব্যবহার করা হয়েছে। সংলাপ পাঠককে শ্বাস নেওয়ার সময় দেয়। কিন্তু ওই দুইটায় আমি সেটা দেইনি। সংলাপ থাকলেও সেখানে টেক্সটের ভেতরে গেছে। এবং পাঠক কিন্তু সংলাপ পড়তে পছন্দ করে- এটা আমি নিজেও পাঠক হিসেবে জানি। অনেক মহিলা আছে টেক্সট পড়ে না, শুধু সংলাপ পড়ে। এবং দ্রুত বই শেষ করে ফালায়। নায়ক-নায়িকা কী বলছে, সেই সংলাপ পইড়া বই শেষ করে। আগের দুটি তো পাঠকের সংলাপ পড়ার কোনো সুযোগই দেইনি। অনেক পাঠককে বহু কষ্দ্ব দেওয়া হয়েছে। কিন্তু 'মুখের দিকে দেখি- এখানে একটু রিলাক্স আছে।
রে· ক·ঃ একজন পাঠক শহীদুল জহিরকে যদি জানতে চাই?
শ· জ·ঃ এখন পড়া কম হয়। নানা রকম উৎপীড়ন হয় জীবনে।
রে· ক·ঃ ওই বাংলার লেখা পড়েন?
শ· জ·ঃ কিছু কিছু পড়ি। ওই বাংলার লেখাকে যে বিরাটভাবে পড়া আছে, তা না। আমি বলেছি, পার্টিকুলারলি আমরা যে সময় পাগলের মতো বই পড়তাম, সে সময় এত বই পাওয়া যেত না। আমরা হাবিজাবি বই পড়ছি অনেক, যেগুলো অপ্রয়োজনীয়। সময় মানুষের সীমিত এবং বেছে বেছেই বই পড়ে মানুষ, সেজন্য কিছু রেফারেন্স পাঠ লাগে।
রে· ক·ঃ আবুল বাশার কি পড়েছেন?
শ· জ·ঃ 'ফুলবউ' পড়ছিলাম, যখন পহৃজা সংখ্যায় বেরিয়েছিল তখন। পড়ে আর পড়া হয়নি।
রে· ক·ঃ ওই বাংলার অন্যতম শক্তিশালী কথাসাহিত্যিক আবুল বাশার।
শ· জ·ঃ হতে পারে। 'ফুলবউ' পড়ে আমার মনে হয়েছে যে, সাবজেক্ট এমন একটি বিষয়কে নিয়ে- মুসলমান যদি হয় তাহলে পরে একটি সমস্যা যাচ্ছে, যাবেই তো ধর্মের সর্কে অনেক বক্তব্য থাকতে পারে। কিন্তু কথা হচ্ছে, ধর্মের বিষয়গুলো পক্ষের কিছু লোক বিত্রিক্র করে। সেটা আপনি বায়তুল মোকাররম গেলেই পাবেন। কিন্তু অন্যের পক্ষেও এটা কিছু কিছু সেলঅ্যাবেল হয়। এবং পৃথিবীতে এগুলো বিত্রিক্র হচ্ছে।
রে· ক·ঃ আবুল বাশার কে এমনটি বলা যায়?
শ· জ·ঃ আপনার অল্কপ্প বয়স কিন্তু আমাদের চেয়ে বেশি জানেন। বর্তমান জেনারেশনে কিছু পোলাপান অনেক বেশি পড়ে। আমাদের পড়াশোনা খুবই কম। ফলে আপনার যে জানা-শোনা, আপনি জানেন যে, ধর্মের কিছু কিছু বিষয় কীভাবে বিত্রিক্র হয়। এটা কেনার লোক আছে। আমি আবুল বাশারকে ওটা বলব না। আমার মনে হয় তার প্রথম উপন্যাসের সাবজেক্ট ম্যাটারটা খুবই আকর্ষণীয়। এবং যারা ওইটাকে কিনতে আগ্রহী তাদের জন্য আকর্ষণীয় জিনিস। তার ভাষা তো ভালোই। একটা শক্তিশালী অবস্টÿান না হলে পশ্চিমবঙ্গে ওঠা খুব মুশকিল।
রে· ক·ঃ আমাদের অভিমানী লেখক মাহমুদুল হক···।
শ· জ·ঃ অসাধারণ। আমার ধারণা তিনি যেটুকু লিখেছেন ব্যাস, ফাইন। মাহমুদুল হক যেক'টা লিখেছেন, সেক'টার জন্য আপনারা যারা বাংলা সাহিত্য নাড়াচাড়া করেন তাকে স্টôরণ করবেন, না করলে করবেন না। আমাদের স্ট্বার্থেই তাকে মনে করা উচিত।
রে· ক·ঃ আপনার উত্তর-প্রজন্মের লেখকদের মধ্যে কাদের লেখা ভালো লাগে?
শ· জ·ঃ উত্তর-প্রজন্মে লেখা খুব সিস্দ্বেমেটিক্যালি আমার পড়া হয়নি। আমি মাঝেমধ্যে কিছু কিছু লেখা পড়ি। অনেকের লেখা ভালো লাগছে, অনেকের নামও আমি ভুলে গেছি। সাহিত্য সাময়িকীতে অনেক লেখা আমি পড়ি, যেগুলো খুবই ভালো লেখা। হয়তো বছর দু'বছর আগে পড়েছি তাদের নামও ভুলে গেছি। তো এ রকম অনেক আছে সেটা বলা খুবই ডিফিক্যাল্কল্ট। আমি তো মনে করি জনদশেক খুব ভালো লেখে।
রে· ক·ঃ কয়েকজনের নাম যদি বলতে বলি?
শ· জ·ঃ একজন-দুজন মহিলা আছে, যারা খুব ভালো লেখেন। মনিরা কায়েস, অদিতি ফাল্কগ্দুনী আরো আছেন- আসলে এভাবে নাম বললে অনেকে বাদ পড়েন। মামুন হোসেন বেটার লেখক। রাশিদা সুলতানার লেখা ভালো লাগে। শাহাদুজ্জামান খুব ভালো লেখেন। প্রশান্স্ন মৃধা, তাদের লেখার অনেক সময় আছে। ফলে মন্স্নব্য করার জন্য কিছু সময় দরকার।
রে· ক·ঃ আপনার পরবর্তী লেখার পরিকল্কপ্পনা কী?
শ· জ·ঃ পরিকল্কপ্পনা এ মুহহৃর্তে মাথায় খুব অষ্দ্ব। গল্কপ্পই লিখব কিছুটা। একটা উপন্যাস লেখার ইচ্ছা আছে আমার; কিন্তু এটা কখন হবে আমি একদম সিওর বলতে পারছি না। এটা মাথাতেই আছে। উপন্যাসের পুরো স্দ্ব্রাকচার ঠিক করে আমি লিখি না।
রে· ক·ঃ আপনি যখন শুরু করেন তখন কি পহৃর্ব পরিকল্কপ্পনা মতো শেষ করেন, না কি লিখতে লিখতে একটা অবস্টÿার সৃষ্দ্বি যখন মনে হয় শেষ করা যায়।
শ· জ·ঃ কাঠামোর একটা অংশ অবশ্যই চিন্স্নার মধ্যে থাকে। কিন্তু পুরোটা থাকে না। কিছু কাঠামো নিয়ে শুরু করি, শুরু করার পর এটা আরেক দিকে যায়। যেমন- 'মুখের দিকে দেখি' এটা একেবারেই চিন্স্নার বাইরে।
রে· ক·ঃ 'মুখের দিকে দেখি' উপন্যাসের নামটা এ রকম হলো কেন?
শ· জ·ঃ আসলে নামটার কারণ হচ্ছে যে, এটা আসলে নস্দ্বালজিয়ার বিষয়। সব লেখায়ই ব্যক্তি থাকে, আমার এ রকম শিক্ষিকা ছিল। উপন্যাসে যে স্টড়্গুলের কথা বলা আছে, সে স্টড়্গুলে আমি পড়েছি। শিক্ষিকা মিসেস ক্লার্ক আমারও শিক্ষিকা ছিলেন। একদম ছোট বেলাতেই। তো 'মুখের দিকে দেখি' নামটার বিষয় হচ্ছে একটা ভালো লাগা থেকেই। ফার্স্দ্ব লুকিং হার ফেইস। সেটা ওই ছাত্র এবং শিক্ষিকার। সেটাকে আপনি প্রেম বলবেন তো সেটা ওই প্রেম প্রচুর ভালো লাগা শিক্ষিকার প্রতি।
রে· ক·ঃ শেষ পর্যন্স্ন ছাত্র চান মিয়া চোর হয়।
শ· জ·ঃ ওই ছাত্রের ওই রকম অবস্টÿাই হয়। সমাজের ওই স্টস্নর থেকে যতই চেষ্দ্বা করেন ও কোথাও যাবে না। একা বড় হওয়া যায় না, এটা সল্ফ্ভব না। সমাজের সবাই যদি ছোট থাকে। আর আপনি যদি তালগাছ হয়ে যান তাহলে কমিউনিকেশন বলে কিছু থাকবে না। ফলে ওই ছেলে চোরই হবে। ওই সিস্দ্বেমে এগিয়ে যাওয়া খুব ডিফিক্যাল্কল্ট। সে এক বছর, দু'বছর পড়তে পারে তার পর বসে যাবে। ওর যে পারিবারিক পরিস্টিÿতি ওকে বেশি দহৃর এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সল্ফ্ভব না।
রে· ক·ঃ লেখকসত্তা আর ব্যক্তি সত্তাকে আপনি এক করে দেখেন না, আলাদা করে দেখেন?
শ· জ·ঃ এটা এক আবার পৃথক। এক হলে তো আর লেখা হবে না। তাহলে তো আত্মôজীবনী। লেখা লাগবে। তবে ফিকশনে লেখক প্রায় সবসময়ই থাকে আমার ধারণা।
রে· ক·ঃ ব্যক্তি শহিদুল জহির কি সুখী?
শ· জ·ঃ মানুষের সুখ খুবই ডিফিক্যাল্কল্ট বিষয়। সুখের যদি কতগুলো কনটেক্সক্ট দাঁড় করা যায় তাহলে ঠিক আছে।
রে· ক·ঃ এতক্ষণ আপনাকে কষ্দ্ব দেওয়ার জন্য দুঃখিত। আসলে আমি এত সময় নিতে চাইনি।
শ· জ·ঃ ঠিক আছে।
-
-
-
Friday, April 4, 2008
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment